Ads

শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২০

১০ টি মজার ও মন ভালো করার মতো ছবি



১)❤️ সংসারের সুখ,দুঃখ,হাসিকান্না নিয়েই জীবন ❤️




২) অস্বাভাবিক বলে কিছু আছে ,আবার নেই,😀😀😀



৩) 😱😱😱 চরম এডিটিং,😱😱😱






৪) 🙏🙏🙏অন্য লেভেলের আর্ট🙏🙏🙏





৫) 💝💝💝 বন্ধু একেই বলে💝💝💝




৬) 👍👍👍 উল্টে পাল্টে দেখে নিন 👍👍👍




৭) 💯💯💯 দুনিয়ায় বড় শক্তি মা 💯💯💯





৮) 😂😂😂 এভাবে অপমান করা ভালো না 😂😂😂





৯) 👰👰👰 আজ আমার বিয়ে 👰👰👰



শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২০

আমারা সবাই ভিখারি তাই apply করেছি

চারিদিকে যেভাবে দুর্নীতি বেড়ে চলেছে তাতে কদিন পরেই হয়ত এভাবেই আবেদন করবে (সবাই নয়,যাদের সব থাকতেও নিঃস্ব বলে দাবি করে অসহায়দের নিঃস্ব করে)



কলকাতার ভিখারিদের পুনর্বাসনে কেন্দ্রীয় প্রকল্প ঘিরে সন্দেহের মেঘ দেখা দিয়েছে রাজ্যে। দোটানায় শাসকদল। ভিখারিদের জন্য নতুন প্রকল্প হাতে নিয়েছে কেন্দ্রীয় সামাজিক ন্যায় মন্ত্রক। কি আছে এই প্রকল্পে? দেখে নিন..... 

 ১) 📝 প্রথম পর্যায়ে দেশের মোট ১০টি শহরকে ভিখারিমুক্ত করার লক্ষ্য রয়েছে। শহর গুলি হল দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই, কলকাতা, বেঙ্গালুরু, হায়দরাবাদ, নাগপুর, পাটনা, লখনউ এবং ইন্দোর। 

 ২) 📝 প্রকল্পের মোট খরচের ৬০% কেন্দ্র দেবে ও বাকি ৪০% দিতে হবে রাজ্যকে। 

 ৩) 📝 বড় বড় শহরে ভিখারিদের নিখরচায় খাবারের ব্যবস্থা করা এবং তার জন্য ফিডিং সেন্টার চালু করতে হবে।



 ৪) 📝 সব চেয়ে বড় কথা ভিখারিদের চিহ্নিতকরণ করতে হবে। চিহ্নিতকরণ করে তাঁদের জন্য বাসস্থান নির্মাণ করার ভাবনা-চিন্তা রয়েছে। 

 ৫) 📝 সাধারণ শিক্ষা ও কারিগরি প্রশিক্ষণের মধ্যদিয়ে বিভিন্ন কাজে যুক্ত করার পরিকল্পনা হয়েছে। 


এই পর্যন্ত ঠিক আছে বা ছিল, কিন্তু সমস্যা হল অন্য জায়গায়। 

করোনার মধ্যেই এই বিষয়ে কলকাতা পুরসভাকে চিঠি মারফত জানিয়েছে কেন্দ্রীয় আধিকারিকরা। ক'দিন আগে কলকাতার পুর-কমিশনারের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সও করেছেন তাঁরা। 

আর গন্ডগোল এখানেই, মূল কথা "ভোট বড় বালাই"। সামনে বিধানসভা ভোট, তাই ব্যাপারটাকে অন্য চোখেই দেখছে রাজ্যের শাসকদল।

 
🤔🤔Confusion-1🤔🤔 

এই প্রকল্পে রাজি হলে এটা প্রমাণ হবে যে কত মানুষ পেটের জ্বালায় কলকাতা শহরে ভিক্ষাবৃত্তি করছেন আর সেটা রাজ্যের ভাবমূর্তির নষ্ট করতে পারে।  


🤔🤔Confusion-2🤔🤔 

বিধানসভার ভোটে এটাকে হাতিয়ার করে প্রচার চালাতে পারে বিজেপি। 


 🤔🤔Confusion-3🤔🤔 
একাংশ আবার মনে করছেন, এই প্রকল্প ফিরিয়ে দিলে ভবিষ্যতে ভিখারি পুনর্বাসন খাতে আর টাকা পাওয়া যাবে না আর অন্য দিকে রাজ্যের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলতে পারে বিজেপি ঠিক যেমনটি হয়েছিল আয়ুষ্মান ভারতের মতো ক্ষেত্রে। আর এখানেই দোটানায় পুরকর্তারা। 






কেন্দ্রীয় ভিখারি নির্মূলীকরণ প্রকল্পে পুরসভা অংশ নেবে কি না, সেই প্রশ্নের জবাব অবশ্য এড়িয়ে গিয়েছেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তাঁর মতে, ভিখারিদের জন্য কলকাতা শহরে অনেকগুলি আরবান শেল্টার ইতিমধ্যেই হয়েছে। কিছু ভিখারি আছে তাঁদের বিষয়ে পুরসভার কাছে তথ্য নেই। শহরে ভিখারিদের সঠিক সংখ্যা জানার জন্য সমীক্ষাও করা হবে। তাঁর মতে, কেন্দ্র এমনিতেই কোনও টাকা দেয় না আর কবে টাকা দেবে সেই আশায় তাঁরা বসে নেই। 


  প্রসঙ্গত, হায়দরাবাদ, পাটনা এবং ইন্দোরে এই প্রকল্পের খসড়া রিপোর্ট কেন্দ্রের কাছে ইতিমধ্যে জমা পড়েছে। তার ভিত্তিতে কেন্দ্র অর্থ বরাদ্দও করেছে। বাকিদের থেকে এখনও সাড়া মেলেনি। আপনার বক্তব্য কি??? কমেন্ট করুন। ❤️❤️❤️

সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০

পুজো মন্ডপে NO ENTRY


 এবার রাজ্যের সমস্ত পুজো মন্ডপ কে "নো-এন্ট্রি" ঘোষণা করল কলকাতা হাইকোর্ট।

বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, 

কি কি নিয়ম কানুন মানতে হবে দেখে নিন।

১)প্রতিদিন 25 জন উপস্থিত থাকবে,তারা অবশ্যই মন্ডপের পরিচালন কমিটির মধ্যে হবে।

তাঁদের নামের List আগে থেকে জানিয়ে রাখতে হবে এবং প্যান্ডেলে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।


২)


প্যান্ডেলে Self-Distance বজায় রাখতে হবে। মানে,ছোটো প্যান্ডেলে আর বড় প্যান্ডেলে যথাক্রমে ৫ মিটার ও ১০ মিটারের লক্ষণরেখা থাকবে। এর মধ্যে কেউ ঢুকতে পারবে না। ব্যারিকেড দেওয়া থাকবে। দূর থেকে "মা" কে দর্শন করতে হবে।


৩) হাইকোর্টের নির্দেশ পালন করা হয়েছে কি না সেব্যাপারে রাজ্য পুলিশের DG এবং কোলকাতা পুলিশের CP কে রিপোর্ট পেশ করতে হবে। লক্ষী পুজোর ৪ দিনের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে।

এই সংক্রান্ত মামলায় এর আগে হাইকোর্ট  জানায়, "প্রতিটি প্যান্ডেল কনটেনমেন্ট জ়োন হোক ৷ প্যান্ডেলে ঢুকবে শুধু এলাকারই কিছু লোকজন ও নিমন্ত্রিত দর্শনার্থীরা।"


৪)


দ্বিতীয়া থেকেই ভিড়। Social Media থেকে শুরু করে পত্র-পত্রিকায় দেখা যাচ্ছে যথেষ্ট ভিড় হচ্ছে মন্ডপে।মামলার শুনানিতে এই উদাহরণ টেনে বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য,"এই ছবি অত্যন্ত ভয়ের। কোরোনা ভাইরাস প্রতিরোধে ও ভিড় নিয়ন্ত্রণে রাজ্যের গাইডলাইন রয়েছে খুব ভালো। কিন্তু তা বাস্তবায়ন করার কোন সদিচ্ছা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না।"


৫)

তিনি আরও বলেন,"এবছরই মুম্বইয়ে গণেশ চতুর্থীতে শোভাযাত্রার অনুমোদন দেওয়া হয়নি৷ কেরালায় 'ওনাম' উৎসবের পর সেখানে সংক্রমণ ভয়ংকরভাবে বেড়ে গিয়েছে।" 

৬) রাজ্যের তরফ থেকে জানানো হয়েছে,পুজোয় ৩০ হাজার পুলিশের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। যদিও আদালত এতে বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছে, "লাখ লাখ মানুষকে সামলাতে মাত্র 30 হাজার পুলিশ!"

ভিড় সামলাতে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিব, মুখ্যসচিবের কী ব্যবস্থা নেওয়া দরকার তার ব্লু-প্রিন্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলেও রাজ্যের তরফে তা আদালতকে আজ জানানো হয়নি ৷


❤️❤️❤️আপনার মন্তব্য যোগ করুন❤️❤️❤️

রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০

সরকারের দেওয়া ৫০,০০০ টাকা কোথায় কোথায় খরচ: কলকাতা হাইকোর্ট

 


রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে পুজো কমিটি গুলোকে ৫০,০০০ টাকা দেওয়া নিয়ে kolkata High court  রায় দিল।



১) 


আদালতের নির্দেশ,সাব ডিভিশন অফিসার দের কাছে utilization certificate (ভাউচার সহ কোন খাতে খরচ) জমা দিতে হবে পুজোকমিটিকে।




২)


 অনুদানের ২৫% অর্থাৎ ১২,৫০০ টাকা খরচ করতে হবে পুলিশ 😎 ও সামাজিক খাতে।



৩)


 বাকি ৭৫% অর্থাৎ ৩৭,৫০০ টাকায় কিনতে হবে সানিটাইজার ও মাস্ক। রাখতে হবে রসিদ। 



৪) 


পুজোকমিটিগুলো যাতে অন্যত্র খরচ না করতে পারে , সেজন্য ব্যবস্থা নিতে হবে প্রশাসনকে।কোন খাতে কত টাকা খরচ করবে তাদেরকে জানিয়ে রাখতে হবে। সঙ্গে রাখতে হবে খরচের ভাউচারও।


৫)


 প্রসঙ্গত, রাজ্য সরকার পুজোকমিটি গুলোকে ৫০,০০০ টাকা দেওয়ার ঘোষণা করেছিল। আর এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে মামলা করেন সিটু নেতা সৌরভ দত্ত।

৬)


যাই হোক সবাই সাবধানে থাকবেন। ভিড় এড়িয়ে চলবেন। সবাইকে নিয়ে আনন্দ করুন। এখন সবাইকেই সবার পাশে দাঁড়ানো দরকার। দুর্গাপুজোর প্রেম প্রীতি ও ভালবাসা রইল।

বর্তমানে যা অবস্থা তাতে এই টাকা যদি অন্য খাতে খরচ করা হত তাহলে  সামাজিক দায়িত্বের পাশাপাশি মানবিকতারও নিদর্শন হয়ে থাকতো- অনেকেরই এমন ধারনা।